Facebook Twitter LinkedIn google plusone
22 - ইন্টারমার্কেট কোরিলেশন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
22 - ইন্টারমার্কেট কোরিলেশন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

05 বন্ড মার্কেট, ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ, এবং ফরেক্স মার্কেট

বন্ড মার্কেট, ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ, এবং ফরেক্স মার্কেট

এপর্যন্ত রেট অফ রিটার্ন কিভাবে প্রাইস মুভমেন্টের ইনডিকেটর হিসেবে আমাদের সহায়তা করতে পারে সেবিষয়ে আলোচনা করেছি।

দুই দেশের অর্থনীতির মধ্যে যখন বন্ড স্প্রেড অথবা ইন্টেরেস্ট রেটের পার্থক্য বাড়ে, যেই কারেন্সির বেশী বন্ড ইয়েল্ড অথবা বেশী ইন্টেরেস্ট রেট থাকে সেই দেশের কারেন্সির ভ্যালু অন্যটার তুলনায় বাড়ে।

বন্ডের মতই, ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ একটা ইনভেস্টমেন্ট যেটা নির্দিষ্ট একটা সময়ের ব্যাবধানে একটা ফিক্সড রিটার্ন দেয়। যেসব দেশ ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বেশী রিটার্ন অফার করে, সেগুলো ইনভেস্টরদের বেশী আকর্ষিত করবে, ঠিক না?

এটা আবার তাদের লোকাল কারেন্সিকেও আকর্ষিত করবে যেহেতু অন্যান্য দেশের চেয়ে তারা বেশী ফিক্সড ইনকাম অফার করছে।

উদাহরণস্বরূপ, ধরুন gilts and Euribors (আমরা এখানে ইউকে বন্ড আর ইউরোপিয়ান সিকিউরিটিজের কথা বলছি!)।





Euribors যদি gilts এর তুলনায় কম রেট অব রিটার্ন অফার করে, ইনভেস্টররা তাদের অর্থ ইউরো জোনের ফিক্সড ইনকাম মার্কেটে ঢালতে আগ্রহী হবেনা। তারা হায়ার ইয়েল্ডিং কোন অ্যাসেট খুজবে। একারনে ইউরো অন্য কারেন্সির তুলনায় দুর্বল হবে। বিশেষকরে জিবিপির তুলনায়।

এটা ভার্চুয়ালি যেকোনো আরেন্সির আর ফিক্সড ইনকামের মার্কেটের জন্য প্রযোজ্য।

আপনি রাশিয়া এবং ব্রাজিলের ফিক্সড ইনকাম মার্কেটের ইয়েল্ডের পার্থক্যের তুলনা করে দেখতে পারেন যে real এবং ruble কি ধরনের আচরন করছে।

আবার আপনি আইরিশ এবং কোরিয়ান ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজের ফিক্সড ইনকাম ইয়েল্ডের তুলনা করে দেখতে পারেন .... ধারনা পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি এসব কোরিলেশন নিয়ে ঘাটাতে চান তাহলে, গভমেন্ট এবং কর্পোরেট বন্ডের ডাটা নিম্নোক্ত ওয়েবসাইটে পাবেনঃ

ব্লুমবার্গ – http://www.bloomberg.com/markets/rates/index.html
বন্ডস অনলাইন – http://www.bondsonline.com/Todays_Market/Global_Sovereign_Bond_Yields.php

এছাড়াও আপনি নির্দিষ্ট কোন দেশের বন্ড ইয়েল্ড সম্পর্কে জানতে চাইলে, সেদেশের গভমেন্ট ওয়েবসাইটে খোজ করে দেখতে পারেন। সেগুলো প্রায় সঠিক তথ্য দিয়ে থাকে। ওগুলো সরকারী ওয়েবসাইট, তাদেরকে বিশ্বাস করতে পারেন।
আসলে প্রায় সব দেশই বন্ড অফার করে কিন্তু আপনার এগুলো জানার উদ্দেশ্য হোল কারেন্সিতে এগুলো কাজে লাগানো।

নিম্নে কিছু জনপ্রিয় বন্ডের নামের তালিকা দেয়া হলঃ



কিছু দেশের আবার বন্ড ম্যাচুরিটি ভিন্ন টার্মের হয়ে থাকে। তাই লক্ষ্য রাখবেন যে আপনি যে বন্ডগুলো তুলনা করছেন তাদের ম্যাচুরিটি যেন এক হয়। যেমন ৫ বছরের gilts এর সাথে ৫ বছরের Euribors এর তুলনা। অন্যথায় আপনার আনালিসিস, ফ্যানালিসিস হয়ে যাবে।

04 বন্ড স্প্রেড

বন্ড স্প্রেড

বন্ড স্প্রেড হল দুই দেশের বন্ড ইয়েল্ডের মধ্যে পার্থক্য।

এই পার্থক্য ক্যারি ট্রেডকে আকর্ষিত করে যা আগে আলোচনা করা হয়েছিলো।

বন্ড স্প্রেড এবং ইন্টেরেস্ট রেটের প্রত্যাশা মনিটর করলে, কারেন্সি পেয়ার কোন দিকে যাবে সেটার একটা ধারনা পেতে পারেন।

যা বলতে চাচ্ছিঃ



দুইটা দেশের মধ্যে বন্ড স্প্রেড বাড়লে, যে দেশের বন্ড ইয়েল্ড হাই থাকে, সে দেশের কারেন্সির অন্য কারেন্সির চেয়ে শক্তিশালী হয়।

এই জিনিষটা আপনি নিজে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। এর জন্য জানুয়ারি ২০০০ থেকে জানুয়ারি ২০১২ পর্যন্ত এইউডি/ইউএসডি চার্টে প্রাইস অ্যাকশন এবং অস্ট্রেলিয়ান এবং ১০ বছরের সরকারি বন্ডের স্প্রেড দেখুন।

লক্ষ্য করবেন যে যখন ২০০২ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বন্ড স্প্রেড ০.৫০% থেকে বেড়ে ১.০০% হয়েছিল, এইউডি/ইউএসডি প্রায় ৫০% রাইস করেছিল, ০.৫০০০ থেকে বেড়ে ০.৭০০০ তে গিয়েছিল।

ঠিক এরকম আবার ২০০৭ সালে ঘটেছিল, যখন বন্ড স্প্রেড বেড়ে ১.০০% থেকে ২.৫০% হয়েছিল। এইউডি/ইউএসডি ০.৭০০০ থেকে বেড়ে ০.৯০০০ তে গিয়েছিল। প্রায় ২০০০ পিপ।

২০০৮ সালে যখন রিসেশন দেখা দিলো আর সব সেন্ট্রাল ব্যাংক ইন্টেরেস্ট রেট কমানো শুরু করলো, এইউডি/ইউএসডি ০.৯০০০ থেকে ০.৭০০০ তে নেমে এসেছিলো।





তো এখানে কি হোল?

একটা ফ্যাক্টর হল যে ট্রেডাররা ক্যারি ট্রেডের সুযোগ কাজে লাগিয়েছে।

যখন অস্ট্রেলিয়ান বন্ড এবং ইউএস ট্রেজারির বন্ড স্প্রেড বাড়ছিলো ট্রেডাররা এইউডি/ইউএসডি লং পজিশন নিচ্ছিল।
কেনো?

ক্যারি ট্রেড থেকে লাভ করতে।

যেই না রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়া তাদের রেট কমাতে শুরু করলো আর বন্ড স্প্রেড কমতে শুরু করলো, ট্রেডাররা তাদের লং এইউডি/ইউএসডি পজিশন ক্লোজ করা শুরু করলো যেহেতু তখন ট্রেড ধরে রাখা আর লাভজনক নয়।

03 বন্ডস

বন্ডস

বন্ড হল “আইওইউ” যেটা কোন বড় সত্ত্বা যেমন সরকার অথবা বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ইস্যু করে যখন তাদের অর্থের প্রয়োজন হয়। যখন তাদের বড় ধরনের ফান্ডের প্রয়োজন হয় তখন তারা ব্যাংক অথবা আমাদের মত মানুষের কাছ থেকে অর্থ ধার করে। যখন আপনি কোন সরকারী বন্ড কেনেন, তার মানে সরকার আপনার কাছ থেকে অর্থ ধার নিয়েছে।

আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জেগেছে, “বন্ড আর স্টক কেনার মধ্যে পার্থক্য কি?

একটা পার্থক্য হল যে, বন্ডের পরিপক্বতার সময় নির্ধারণ করা থাকে, যেখানে বন্ডের মালিক তার ধার দেয়া অর্থ ফেরত পায়, যেটাকে প্রিন্সিপাল বলা হয়। এছাড়াও যখন একজন ইনভেস্টর কোন কোম্পানির বন্ড ক্রয় করে, সে একটা একটা নির্দিষ্ট টাইম পেরিওডের পরে নির্দিষ্ট হারে কিছু রিটার্ন পায়, যেটাকে বন্ড ইয়েল্ড বলা হয়। এই ইন্টেরেস্ট পেমেন্টকে সাধারনত কুপন পেমেন্ট হিসেবে চেনা হয়ে থাকে।

বন্ড ইয়েল্ড হল রেট অব রিটার্ন অথবা ইন্টেরেস্ট পেমেন্ট যেটা বন্ডহোল্ডারদের দেয়া হয় আর বন্ড প্রাইস হল বন্ড ক্রয় করতে বন্ডহোল্ডার যে অর্থ প্রদান করে।

বন্ড প্রাইস এবং বন্ড ইয়েল্ড বিপরীতভাবে কোরিলেটেড। যখন বন্ডের প্রাইস বাড়ে, বন্ড ইয়েল্ড ফল করে ইত্যাদি। নিচের চিত্রটি দেখুনঃ



আচ্ছা আমরা বন্ড নিয়ে এত লাফাচ্ছি কেন? এর সাথে কারেন্সি মার্কেটের কি সম্পর্ক?

সবসময় মনে রাখবেন যে ইন্টার-মার্কেট কার্যক্রম কারেন্সিতে প্রাইস অ্যাকশন নির্ণয় করে।

এক্ষেত্রে, বন্ড ইয়েল্ড আসলে স্টক মার্কেটের জন্য ভালো একটা ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে। ইউএস বন্ড ইয়েল্ড ইউএস স্টক মার্কেটের পারফরমেন্স যাচাই করে, আর সেটা ইউএস ডলারের ডিমান্ড যাচাই করতে সহায়তা করে।

একটা দৃশ্য দিয়ে দেখা যাকঃ বন্ডের ডিমান্ড তখন বাড়ে যখন ইনভেস্টররা তাদের স্টক ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে চিন্তিত থাকে। এই চিন্তা বন্ড প্রাইস বাড়িয়ে দেয় আর প্রথাগতভাবে বন্ড ইয়েল্ড কমিয়ে দেয়।







যেই না ইনভেস্টররা স্টক এবং অন্যান্য হাই রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট থেকে সরে গিয়ে, “কম রিস্কি ইনভেস্টমেন্টের” ডিমান্ড বাড়িয়ে দেয় যেমন ইউএস বন্ড, সেই সাথে সেফ-হ্যাভেন ইউএস ডলারের প্রাইসও উপরে ঠেলে দেয়।

আরেকটা কারন হল, বন্ড ইয়েল্ড দেশের ইন্টেরেস্ট রেট এবং সম্ভাব্য রেট নির্ধারণের জন্য একটা ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে।

যেমন, ইউনাইটেড স্টেটে, ১০ বছরের ট্রেজারি নোটে যা লক্ষ্য করবেন তা হল, ইয়েল্ড বাড়লে ডলার বুলিশ হবে। ইয়েল্ড কম্লে ডলার বিয়ারিশ হবে।

বন্ড ইয়েল্ড বাড়া অথবা কমার পেছনে কারন জানাও প্রয়োজন। এটা সম্ভাব্য ইন্টেরেস্ট রেটে পরিবর্তন অথবা মার্কেটে অনিশ্চয়তা এবং কম রিস্কি বন্ডের নিরাপত্তা অথবা অন্য কোন কারনে হতে পারে।

বন্ড ইয়েল্ড বাড়লে একটা দেশের কারেন্সির ভ্যালু বাড়তে পারে, এটা বোঝার পরে আপনি হয়ত চিন্তা করছেন এই তথ্য কিভাবে ফরেক্স ট্রেডিঙে কাজে লাগানো যায়।

মনে আছে ফরেক্স মার্কেটে আমাদের একটা মুখ্য উদ্দেশ্য (হাজার হাজার পিপ লাভ করা বাদে) হল যে একটা শক্তিশালী কারেন্সিকে একটা দুর্বল কারেন্সির অর্থনীতির সাথে তুলনা করা। তার জন্য আমরা বন্ড ইয়েল্ড দিয়ে কি ধরনের উপকারিতা পেতে পারি?

02 ক্রুড অয়েল অথবা অপরিশোধিত তেল

ক্রুড অয়েল অথবা অপরিশোধিত তেল

অনেকে হয়ত জানেন যে ক্রুড অয়েলকে “ব্ল্যাক গোল্ড” বলা হয়ে থাকে। বিশ্ব অর্থনীতিতে তেল একটি প্রয়োজনীয় পণ্য কারন এটা এনার্জির জন্য অন্যতম একটা উৎস।

বড় তেল উৎপাদকদের মধ্যে কানাডা অন্যতম একটি দেশ। কানাডা প্রতিদিন প্রায় ২ মিলিয়ন ব্যারেল তেল ইউনাইটেড স্টেটে রপ্তানি করে থাকে। আর কানাডা ইউএস এর সবচেয়ে বড় তেল সরবরাহকারী।

এত বেশী পরিমানে তেলের লেনদেনের কারনে কানাডিয়ান ডলারের প্রচুর ডিমান্ড দেখা দিয়ে থাকে।



আরেকটা লক্ষণীয় বিষয় হল যে, কানাডার অর্থনীতি রপ্তানিনির্ভর। রপ্তানির প্রায় ৮৫% ইউনাইটেড স্টেটে যায়। একারনে, ইউএস ভোক্তাদের তেলের প্রাইস পরিবর্তনে কোন ধরনের প্রতিক্রিয়া, ইউএসডি/ক্যাড এর উপরে পরে।

যদি ইউএস এর ডিমান্ড বাড়লে, ম্যানুফ্যাকচারারদের তেলের চাহিদা বাড়বে। এটা আবার তেলের প্রাইস বাড়িয়ে দেবে, যার ফলে ইউএসডি/ক্যাড এর প্রাইস ফল করবে।

আবার যদি ইউএস এর ডিমান্ড ফল করে, ম্যানুফ্যাকচারারদের তেলের চাহিদা থাকবে না। ফলে ক্যাডের ডিমান্ডও ফল করবে।

তাই পরবর্তীতে যখন আপনি আপনার দামী অথবা কমদামী গাড়িতে তেল ভরবেন আর যদি দেখেন যে তেলের দাম বাড়ছে, আপনি এই তথ্য নিজের সুবিধার জন্য ব্যাবহার করতে পারেন। এটা আপনাকে ইঙ্গিত দেয় যে ইউএসডি/ক্যাড ফল করবে।

01 গোল্ড

গোল্ড 

কম-ডল এবুং গোল্ডের সম্পর্কের কথা বলার আগে বলতে চাই যে ইউএস ডলার আর গোল্ড একসাথে যায় না।

সাধারনত, যখন ডলার উপরে যায়, গোল্ড ফল করে ইত্যাদি।

এখানে গতানুগতিক যুক্তি হল যে অর্থনৈতিক দুঃসময়ে, ইনভেস্টররা গ্রীনব্যাকের চেয়ে গোল্ডকে বেশী পছন্দ করে।
অন্যান্য সম্পদের চেয়ে, গোল্ড নিজের খাঁটি মান বজায় রাখে।

ইদানিং, গ্রীনব্যাক এবং গোল্ডের বিপরীতমুখী সম্পর্ক দেখা গেলেও এর পিছনের ডায়নামিকসে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে।

ডলার সেফ হ্যাভেন হবার কারনে, যখনই ইউএস অথবা পৃথিবীর অন্য কোথাও ইকোনোমিক সমস্যা দেখা দেয়, ইনভেস্টররা গ্রীনব্যাকের দিকে ঝোঁক দেয়।

এর উল্টাটা ঘটে যখন উন্নতির সংকেত দেখা যায়।

নিচের চার্টটা দেখুনঃ



বর্তমানে, অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের ৩য় বৃহৎ স্বর্ণসন্ধানী। প্রতিবছর প্রায় $৫ বিলিয়ন গোল্ড উৎপাদন করে থাকে!
ইতিহাস বলে, এইউডি/ইউএসডি (AUD/USD) আর গোল্ডের প্রাইসে ৮০% কোরিলেশন আছে।





মানতে না পারলে আরেকটা চার্ট দেখুনঃ



সাত সমুদ্র পার করে, সুইজারল্যান্ডের কারেন্সি, সুইস ফ্রাঙ্কেরও গোল্ডের সাথে সম্পর্ক আছে। ডলার বেস কারেন্সি হিসেবে ব্যাবরিত হয়ে, যখন গোল্ড ফল করে তখন ইউএসডি/সিএইচএফ (USD/CHF) উপরে উঠে।

অন্যদিকে, গোল্ডের প্রাইস যখন উপরে যায় তখন ইউএসডি/সিএইচএফ (USD/CHF) ফল করে। অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মত না হলেও, সুইজারল্যান্ডের ২৫% অর্থ গোল্ড রিজার্ভকৃত হওয়ায় সুইস ফ্রাঙ্ক গোল্ডের সাথে মুভ করে থাকে।

চমৎকার একটা জিনিস তাই না?

গোল্ডের মত আরও কিছু জিনিস নিয়ে সামনে আলোচনা করবো। পড়তে থাকেন!

Contact Us

নাম

ইমেল *

বার্তা *

সূচীপত্র

ওয়েবসাইটে উপলব্ধ সকল ম্যাটেরিয়াল শেখার উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা এবং বিনিয়োগের জন্য উপযোগী নয়।
আপনার সাথে জড়িত প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে কোন লাভ অথবা ক্ষতির ভার পিপকমিউনিটি বহন করবে না।
কপিরাইট © ২০১৭ পিপকমিউনিটি - বাংলা ফরেক্স স্কুল | Bangla Forex School। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Scroll Up