Facebook Twitter LinkedIn google plusone

05 জাপান

জাপান

Konichiwa! কেমন আছেন? জাপান ৬,৮৫২ টি দ্বীপপুঞ্জের একটা দেশ। এর বেশীরভাগ ৪টি বড় দ্বীপ নিয়ে গঠিত।
তুলনামুলকভাবে ছোট দেশ হওয়া সত্ত্বেও, জাপানের রাজধানী টোকিওতে ৩৬ মিলিয়ন কঠোর পরিশ্রমী মানুষ আছে, যেটা তাদের বিশ্বের সবচেয়ে বড় মহানাগরিক হিসেবে আখ্যায়িত করে।

এছাড়া যদিও জাপান জনবহুল দেশ, জাপানীদের জীবনযাত্রার মান খুব উচ্চ। আর তাদের আয়ু বিশ্বে সবচেয়ে বেশী।
এছাড়াও জাপান বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম সেরা অ্যাডভান্সড টেক-ফ্রেন্ডলি দেশ।

জাপানের নামের অর্থ হল “সান-অরিজিন”, আর জাপানকে “সূর্যোদয়ের দেশ” বলা হয়ে থাকে।

জাপানঃ ফ্যাক্টস, ফিগারস, এবং ফিচারস

প্রতিবেশী দেশ: রাশিয়া, কোরিয়া, চীন
আয়তন: ২৩৪,৮২৫ জোন প্রতি বর্গ মাইলে
জনসংখ্যা: ১২৭,৩৬৮,০০৮ (১০ম)
ঘনত্ব: ৫৪২,৪০ প্রতি বর্গমাইলে
রাজধানী: টোকিও (জনসংখ্যা ১৩,১৮৯,০০০)
রাষ্ট্র প্রধান: Emperor Akihito
সরকার প্রধান: Prime Minister Yoshihiko Noda     
মুদ্রা: জাপানি ইয়েন (JPY)
মুখ্য আমদানি: পেট্রোলিয়াম, তরল প্রাকৃতিক গ্যাস, বস্ত্র, সেমিকন্ডাক্টর, কয়লা, অডিও এবং ভিজ্যুয়াল যন্ত্রপাতি।
প্রধান রপ্তানি দ্রব্য: মোটর যানবাহন, সেমিকন্ডাক্টর, লোহা ও ইস্পাত পণ্য, স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রাংশ, সুজুকি ইচিরো, সনি প্লেস্টেশন, সামুরাই সোরড, Mr. Miyagi.
আমদানি পার্টনার: চীন ২২.১%, ইউএস ৯.৯%, ৬.৫% অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব ৫.২%, ইউনাইটেড আরব আমিরাত ৪.২%, দক্ষিণ কোরিয়া ৪.১%
রপ্তানি পার্টনার: চীন ১৯.৪%, ১৫.৭% ইউএস, দক্ষিণ কোরিয়া ৮.১%, হংকং ৫.৫%, ৪.৪% থাইল্যান্ড।
টাইম জোন: জিএমটি +০৯
ওয়েবসাইট: http://kantei.go.jp





ইকোনোমিক ওভারভিউ

বিশ্বের মধ্যে ভিডিও গেমের রাজধানী হওয়া বাদে, জাপানের অর্থনীতি ২০১১ সালে বিশ্বের ৩য় বৃহৎ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।

বিশ্বযুদ্ধ ২ এর পরে, জাপান অর্থনৈতিক উন্নয়নের তান্ডব ঘটাচ্ছে। হোক সেটা অগ্নেয়গিরি এবং পাহাড় পর্বতের দেশ। প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতার কারনে, জাপানে প্রাকৃতিক সম্পদের অভাব।

সম্পদের অভাবের কারনে, জাপানীরা রপ্তানি নির্ভর ইকোনোমি হিসেবে গড়ে উঠেছে। ২০১১ সালে তাদের রপ্তানি $৮০০ বিলিয়ন! এটা তাদের দেশের ১৪% আউটপুট ছিল, আর এটা বিশ্বে ৫ম বৃহৎ ছিল।

সম্প্রতি, জাপান চীনের ব্যাপক প্রবৃদ্ধি উপভোগ করছে। জাপান তাদের সবচেয়ে কাছের মেজর ইকোনোমি, জাপানী পণ্যদ্রব্যের ডিমান্ড চায়নাতে অনেক বেশী।

টোকিও - বিশ্বের সেরা ফিনান্স্যিয়াল সেন্টারের মধ্যে একটা। টোকিওতে দৈনিক প্রচুর পরিমানে লেনদেন হওয়ার কারনে, ট্রেডার এবং ইনভেস্টররা প্রাচ্যদেশে কি হচ্ছে সেজন্য জাপানকে প্রক্সি হিসেবে ব্যাবহার করে থাকে।

মনেটারি এবং ফিস্ক্যাল পলিসি

ব্যাংক অব জাপান (BOJ) ১৮০০ সালের শেষের দিকে গঠিত হয়েছে, কিন্তু খুব বেশীদিন হয়নি যে তারা মিনিস্ট্রি অব ফাইন্যান্স (MoF) থেকে স্বাধীনতা পেয়েছে। ১৯৯৮ সালে জাপানী সরকার BOJ কে মনেটারি পলিসি নির্ধারণের ক্ষমতা দিয়েছে।

মনে রাখবেন যে মিনিস্ট্রি অব ফাইন্যান্স এখনো ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসির দায়িত্বে আছে। এটা দুই দলের মধ্যে টেনশন এবং একটানা পার্থক্যের সৃষ্টি করেছে।

সাধারনত, সরকার এবং সেন্ট্রাল ব্যাংক একে অপরের থেকে স্বাধীন, একজন আরেকজনের উপর প্রভাব ফেলতে পারেনা। জাপানের জন্য এটা প্রযোজ্য না। যদিও BOJ সরকার থেকে স্বাধীনতা পেয়েছে, তারপরও একটা কিন্তু রয়ে গেছে যে “কার প্রভাব বেশী”।

BOJ এর উপর MoF কড়া নজর রাখে। তারা BOJ এর উপর প্রেসার দেয় যাতে ইয়েন MoF এর ফরেন এক্সচেঞ্জ টার্গেট অর্জন করতে পারে। অন্যান্য সেন্ট্রাল ব্যাংকের মত, BOJ এর প্রধান লক্ষ্য হল প্রাইসে স্থিতিশীলতা। এই লক্ষ্য অর্জন করতে BOJ এর নিনজা ব্যাংকাররা ওপেন মার্কেট অপারেশনস এবং ইন্টেরেস্ট রেট ব্যাবহার করে।

BOJ এর সম্পর্কে একটা জিনিস জানা দরকার যে তারা দীর্ঘ সময় ধরে তাদের ইন্টেরেস্ট রেট খুব কম রেখেছে, যেটা বর্তমানে ০.০০% - ০.১০% এর মধ্যে। যেহেতু রেট একদমই নিচে, সেন্ট্রাল ব্যাংক উন্নয়ন এবং লিকুইডিট বাড়াতে রেট এর নিচে কমাতে পারবে না।

যেমন, ডিফ্লেশনের মোকাবেলা করতে, BOJ অগতানুগতিক কোয়ান্টেটিভ ইজিঙ্গের ময়াদ্ধমে তাদের মার্কেটে অর্থের বন্যা বয়ীয়ে দিয়েছে।

কোয়ান্টেটিভ ইজিং হল সেন্ট্রাল ব্যাংকের লিকুইডিটি এবং মানি সাপ্লাই বাড়ানোর একটা চাল যেটা সরকারী সিকিউরিটিজ ক্রয়ের মাধ্যমে করা হয়।

এটাকে মাঝেমাঝে “মানি প্রিন্টিং” বলা হয়, কারন সাধারনত সেন্ট্রাল ব্যাংক সরকারী সিকিউরিটিজ কেনার জন্য অর্থ ছাপায়। তত্ত্বগতভাবে, মানি সাপ্লাই বাড়লে সেটা বেশী লেন্ডিং এবং স্পেন্ডিং বাড়াবে।

বছরের পর বছর BOJ বিভিন্ন প্রোগ্রাম যেমন জাপানী বন্ড এবং বিল ক্রয়/বিক্রয়ের মাধ্যমে ইকোনোমিতে লিকুইডিটি বাড়িয়ে চলছে। ফাজিল কোথাকার!

জেপিওয়াই কে চেনা

ইয়েন এতই হার্ডকোর যে এটা অন্য কোন নামে পরিচিত হতে চায়নি। এটা ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেটে ইয়েন নামে এসেছে আর এখন পর্যন্ত সেই নামেই তাকে ডাকা হয়। এটা কারেন্সি ক্রসের সাথে যুক্ত, বিশেষকরে ইউরো, জিবিপি এবং এইউডি এর বিপরীতে।

ট্রেডাররা আমাকে জাপানী সুশির মত ভালবাসে।

ইউরো এবং ইউএসডি এর পরে, জেপিওয়াই সবচেয়ে বেশী ট্রেডকৃত কারেন্সি, আর ইউএসডি/জেপিওয়াই ২য় সবচেয়ে বেশী ট্রেডকৃত কারেন্সি। এর কারন হল ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডে জাপানের ভুমিকা, লেনদেন সম্পাদান করতে জাপানী ইয়েনের প্রয়োজন হয়।

এশিয়ান সেন্সেশনের জন্য কি আপনি প্রস্তুত?

ইনভেস্টররা যখন এশিয়ার কথা চিন্তা করে, তারা অবচেতনভাবেই জাপানের কথা চিন্তা করে থাকে। টোকিও বিশ্বের মেজর ফিনান্স্যিয়াল সেন্টার হওয়াতে, এশিয়াতে কি হচ্ছে সেটা প্রায়ই জাপানকে রিপ্রেসেন্টেটিভ ধরা হয়ে থাকে।

জাপান সাধারনত অন্যান্য এশিয়ান ক্ষমতাধরদের ট্রেডিং পার্টনার। যদি এশিয়ায় ব্যাবসা ভালো হয়, সেটা সাধারনত Nikkei এর মাধ্যমে দেখা যায়, টোকিওর মেজর স্টক এক্সচেঞ্জ।

আমি সবসময় দৌড়ের উপরে থাকি...

এশিয়ান সেশনে জাপানী নিউজ প্রকাশিত হয়, তাই এটা বোঝা সহজ যে ইয়েন ট্রেডিং এশিয়ান সেশনে (০:০০ জিএমটি) একটিভ থাকে।

ইয়েন অন্য সেশনেও একটিভ থাকতে পারে, কিন্তু সেটা কি ধরনের ডাটা রিলিজ হচ্ছে তার উপরে নির্ভর করে। এটা আশা করা যায় যে তাদের সংস্কৃতি অনুযায়ী তারা সময়মত ব্যাবসা করে।

...কিন্তু আমি সস্তা শিহরনের জন্য প্রস্তুত থাকি!

অনেক ইনভেস্টররা ক্যারি ট্রেডের জন্য জেপিওয়াইকে বেছে নেয়। মেজর কারেন্সিগুলোর মধ্যে জেপিওয়াইর সবচেয়ে কম ইন্টেরেস্ট রেট অফার করে।

জাপানীদের চিন্তাভাবনা একরকম হয়।

জাপানী অ্যাসেট ম্যানেজাররা একরকম ইনভেস্টমেন্ট ডিসিশন নিয়ে থাকে। এটা হাইলি কোরিলেটেড পজিশনের সৃষ্টি করে, তার মানে ট্রেন্ড ডেভেলপ করতে দেখা যেতে পারে।

আমি ব্রেকআউটের পক্ষপাতী...

ইয়েন পেয়ারগুলোর একটা বৈশিষ্ট্য হল যে তারা কিছু সময়ের জন্য কন্সোলিডেট করে, তারপরে ব্রেকআউট করে, তারপর আবার কন্সোলিডেট করে, তারপর আবার ব্রেকআউট করে! তাই নাক, কান, চোখ সব খোলা রাখবেন কারন কখন যে এটা ঘটবে তা আপনি জানেন না।

...আমার চীনের সাথে ঘৃনা-ভালোবাসার সম্পর্ক আছে

চায়না বিশ্বের মেজর পাওয়ার হিসেবে উদিয়মান হওয়ার সাথেসাথে এর প্রভাব জেপিওয়াই এর উপর বাড়তে থাকবে। যদি চাইনিজ ইকোনোমির উন্নতির লক্ষন দেখা দেয়, সেটা জেপিওয়াই এর ডিমান্ডের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
কিভাবে?

আগে বলেছি, চীন জাপানের একটা মেজর ট্রেডিং পার্টনার। স্বাভাবিকভাবে, চীনের ব্যাবসাবাণিজ্য বুম করলে, তাদের জাপান থেকে অর্ডার বাড়াতে হবে। সেটা জেপিওয়াই এর ডিমান্ড বাড়াবে, ফলে জেপিওয়াই এর ভ্যালু বাড়বে।

জেপিওয়াই এর কিছু প্রয়োজনীয় ইনডিকেটর

গ্রস ডমেস্টিক প্রডাক্ট (জিডিপি) – এটা জাপানের অর্থনৈতিক কার্যকলাপ পরিমাপ করে। এটা দ্বারা ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে তাদের ইকোনোমি মাউন্ট ফুজির মত গরম, নাকি hara-kiri এর প্রচেস্টায় আছে।

Tankan Surveys – বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ম্যানেজারদের তাদের অর্থনীতি সম্পর্কে কি মতামত তার উপরে এই সার্ভে করা হয়। সেন্টিমেন্ট বাড়লে (স্কোর ০.০ এর উপরে) সেটা ইঙ্গিত করে যে জাপানী ব্যাবসায়ীরা তাদের ব্যাবসায়িক কার্যকলাপ বাড়ার আশা করছে। স্কোর ০.০ এর নিচে তার উল্টো ইঙ্গিত করে।

ট্রেড ব্যালেন্স – জাপানী ইকোনোমি রপ্তানি নির্ভর। এক্সপোর্ট কম রিপোর্ট করলে সেটা ইকোনোমিক কার্যকলাপে পতনের ইঙ্গিত করে।

বেকারত্বের হার – এটা জাপানে বেকারত্বের হার পরিমাপ করে। উচ্চ বেকারত্বের হার কনজুমারদের স্পেন্ডিঙ্গে পতনের ইঙ্গিত করে।

কনজুমার প্রাইস ইনডেক্স (CPI) – জাপান যে ডিফ্লেশনের সাথে লড়তে ভয় পায় না, সেটা আগেই প্রমান করেছে। যদি ট্রেন্ড ইঙ্গিত করে যে সামুরাই সোরড আর শারিকেনের দাম পড়বে, সেটা ঠেকাতে BOJ কোন সারপ্রাইজ মুভ করতে পারে।

কোর মেশিনারি অর্ডারস – মেশিনারি অর্ডারস জাপানের একটা বড় অংশ দখল করে আছে। কোর মেশিনারি অর্ডারে বাড়তি অথবা কমতি জাপানের ট্রেডের বর্তমান অবস্থা ব্যাক্ত করে।

জেপিওয়াই কে কি মুভ করায় 

ইনভেস্টমেন্ট মুভ

কম ইন্টেরেস্ট রেটের কারনে, অন্যান্য দেশে জেপিওয়াইকে ভালো ইনভেস্টমেন্টের উৎস হিসেবে ধরা হয়। এর মানে যদি ট্রেডাররা এবং ইনভেস্টররা ভয় পায়, তারা হায়ার ইয়েল্ডিং অ্যাসেট খোলা শুরু করবে।

দ্যা BOJ ইফেক্ট

এখানে আগে থেকে নির্ধারিত ইফেক্টের কথা বলা হচ্ছে না। এখানে কারেন্সি ইন্টারভেনশনের কথা বলা হচ্ছে। BOJ আর MoF এফএক্স মার্কেটে বিশেষভাবে নজর রাখে। যেহেতু জাপান রপ্তানীনির্ভর দেশ, তাই ইয়েনের ভ্যালু ট্রেডে মুখ্য ভুমিকা পালন করে।

জেপিওয়াই এর ভ্যালু বাড়ুক BOJ সেটা চায় না। নয়ত জাপানী এক্সপোর্টের জন্য তুলনামূলক বেশী খরচ হবে। জেপিওয়াই এর ভ্যালু কম রেখে, তারা জাপানী প্রডাক্টের ডিমান্ড বাড়াতে পারে, যা পালাক্রমে অর্থনীতির জন্য সুবিধাজনক হবে।

ইউএসডি/জেপিওয়াই ট্রেডের কৌশল 

ইউএসডি/জেপিওয়াই সর্ট এবং মেডিয়াম টার্মের ট্রেন্ড ফলো করতে পছন্দ করে, যেটা কয়েকদিন ধরে চলতে পারে। যদি আপনি সুইং ট্রেড পরিচালনা করে থাকেন, যেটা একদিনের বেশী সময় ধরে চলছে, তাহলে আপনি রিট্রেসমেন্টে এন্ট্রি করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

যখন প্রাইস কনসোলিডেট করা শুরু করে, আপনার পজিশন ক্লোজ করে দিতে পারেন, আর নতুন ট্রেন্ড ডেভেলপ করার জন্য অপেক্ষা করতে পারেন। যখন প্রাইসে ব্রেকআউট হয়, সেটা অবিরাম মুভ করতে পারে যেহেতু ট্রেডাররা ট্রেন্ডের উপর ঝাপিয়ে পরে।

আরেকটা উপদেশ মনে রাখবেন যে জাপানী ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোম্পানিগুলো তাদের অর্ডার রাউন্ড ফিগারে সেট করে থাকে, যেমন ১০০.০০ অথবা ৯০.৫০ ইত্যাদি। এসব লেভেলে প্রাইসের দিকে নজর রাখবেন, যেহেতু এগুলো সর্ট-টার্ম সাপোর্ট/রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসেবে কাজ করে।

অবশেষে, ইয়েন পেয়ার যেমন ইউরো/জেপিওয়াই এবং জিবিপি/জেপিওয়াই এর দিকে নজর রাখবেন। যদি দেখেন যে কোন কী টেকনিক্যাল লেভেল ব্রেক করছে, সেটা জেপিওয়াই বাইয়িং অথবা সেলিঙ্গে এর উপর চরম প্রভাব ফেলতে পারে।

Contact Us

নাম

ইমেল *

বার্তা *

সূচীপত্র

ওয়েবসাইটে উপলব্ধ সকল ম্যাটেরিয়াল শেখার উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা এবং বিনিয়োগের জন্য উপযোগী নয়।
আপনার সাথে জড়িত প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে কোন লাভ অথবা ক্ষতির ভার পিপকমিউনিটি বহন করবে না।
কপিরাইট © ২০১৭ পিপকমিউনিটি - বাংলা ফরেক্স স্কুল | Bangla Forex School। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Scroll Up