Facebook Twitter LinkedIn google plusone

04 ইউনাইটেড কিংডম

ইউনাইটেড কিংডম

ইউনাইটেড কিংডম ৪টি দেশ নিয়ে গঠিত - ইংল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, এবং ওয়েলস।

রানীর নেতৃত্বে, ইউনাইটেড কিংডমকে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ধরা হয়ে থাকে, কিন্তু এটা পরিচালিত হয় ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনের পার্লামেন্টারি সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে।

ইউকে আবার ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটা অংশ। কিন্তু ইউকে ইউরোজোনে যোগ দেয়ার অফার ফিরিয়ে দিয়েছে এবং তারা পাউন্ডকে কারেন্সি হিসেবে ব্যাবহার করায় অনড়।

ইউনাইটেড কিংডমঃ ফ্যাক্টস, ফিগারস, এবং ফিচারস

প্রতিবেশী: আয়ারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স
আয়তন: ৯৪,০৬০ বর্গ মাইল
জনসংখ্যা: ৬৪,১০০,০০০ (২২ তম)
ঘনত্ব: ৬৬১.৯ জন প্রতি বর্গ মাইলে
রাজধানী শহর: লন্ডন (জনসংখ্যা ৮,৩০৮,০০০)
রাষ্ট্র প্রধান: রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ
সরকার প্রধানমন্ত্রীর হেড: থেরেসা মে
মুদ্রা: ব্রিটিশ পাউন্ড (GBP) অথবা স্টার্লিং
মুখ্য আমদানি: শিল্পজাত পণ্য, যন্ত্রপাতি, জ্বালানি, আহার্য সামগ্রী
প্রধান রপ্তানি দ্রব্য: শিল্পজাত পণ্য, জ্বালানি, রাসায়নিক, তামাক, ডেভিড বেকহাম। 
আমদানি পার্টনার: জার্মানি ১৩.১%, চীন ৯.১%, নেদারল্যান্ডস ৭.৫%, ফ্রান্স ৬.১%, মার্কিন ৫.৮%, ৫.৫% নরওয়ে, বেলজিয়াম ৪.৯%, ইতালি ৪.২%।
রপ্তানি পার্টনার: ইউএস ১১.৪%, জার্মানি ১১.২%, ফ্রান্স, ৭.৭%, ৬.৮% আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়াম ৫.৪%।
টাইম জোন: জিএমটি
ওয়েবসাইট: http://number10.gov.uk





ইকোনোমিক ওভারভিউ

ইউকে হল বিশ্বের ৭ম বৃহত্তম ইকোনোমি এবং ইউরোপে জার্মানি এবং ফ্রান্সের পরে ৩য় বৃহৎ। যতদূর ইতিহাস বলে, তারা গণ্য করার মত একটা দল।

ট্রেডের পরিপ্রেক্ষিতে, ইংল্যান্ডের পণ্যদ্রব্যের নেট ইমপোর্ট সবসময় ট্রেড ডেফিসিটে থাকে। তারা ইউরোজোনের সবচেয়ে বড় ট্রেডিং পার্টনার, বিশেষকরে জার্মানি। এখানে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই কারন ইংল্যান্ড থেকে জার্মানির দূরত্ব খুব বেশী নয়।

ইউরো জোনের সাথে ইউকের লেনদেন প্রায় অর্ধেকের বেশী হয়ে থাকে। ইউএস, স্বতন্ত্র ভিত্তিতে, ইউকের সবচেয়ে বড় ট্রেডিং পার্টনার।

ইউকে বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন মেজর ফিনান্স্যিয়াল সেন্টার। এখানে আমরা লন্ডনের কথা বলছি।

মনেটারি এবং ফিস্ক্যাল পলিসি

আপনাদের জন্য একটা ট্রিভিয়াঃ বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন সেন্ট্রাল ব্যাংক হল ব্যাংক অব ইংল্যান্ড (BOE)।
আগে যখন ইংল্যান্ড ইকোনোমিক সম্প্রসারণের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল, তখন তাদের নেতাদের একটা সত্ত্বার প্রয়োজন হয়েছিল যেটা ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সহজতর করবে। তারা ব্যাংক অব ইংল্যান্ড তৈরি করলো। ১৬৯৪ সালে, BOE গঠিত হল যেটা ট্রেড সহজতর করবে এবং ইংল্যান্ডের উন্নতিতে সহায়তা করবে।

এখন BOE এর মুখ্য মনেটারি পলিসির মুখ্য উদ্দেশ্য হল প্রাইস স্থিতিশীল রাখা এবং একই সময়ে, কর্মসংস্থান গড়ে তোলা।

BOE এর ইনফ্লেশন রেট ২.০% রাখার টার্গেট করে, যেটা কনজুমার প্রাইস ইনডেক্স (CPI) দ্বারা পরিমাপ করা হয়। এই টার্গেট অর্জন করতে তারা ইন্টেরেস্ট রেট ট্যুল ব্যাবহার করে।

BOE এর যে গ্রুপ ইন্টেরেস্ট রেট নির্ধারণ করে তার নাম হল মনেটারি পলিসি কমিটি (MPC)।

MPC প্রতিমাসে মিটিং ডাকে, যেখানে মনেটারি পলিসি অথবা ইন্টেরেস্ট রেটে পরিবর্তন হয় কিনা সেদিকে কড়া নজর রাখা হয়। ব্রিটিশ অন্যান্য জিনিসের মত, ইংল্যান্ডে ইন্টেরেস্ট রেটের ভিন্ন নাম আছে। ইংল্যান্ডে ইন্টেরেস্ট রেটকে ব্যাংক রেপো রেট বলা হয়ে থাকে।

BOE এর মনেটারি পলিসি কমিটির প্রধান ট্যুলগুলো হল ব্যাংক রেপো রেট এবং ওপেন মার্কেট অপারেশনস।
ব্যাংক রেপো রেট BOE তাদের কার্যকলাপের জন্য নির্ধারণ করে থাকে, যেটা মার্কেটে তাদের MPC এর ইনফ্লেশন টার্গেট সাধন করতে সহায়তা করে। যখনই MPC তাদের এই রেট পরিবর্তন করে, এটা কমার্শিয়াল ব্যাংকে যারা তাদের অর্থ রেখেছে এবং ঋণ নিয়েছে, সেসব রেটের উপরে প্রভাব পরে। এটা আবার ইকোনোমিতে স্পেন্ডিং এবং আউটপুটে প্রভাব ফেলবে, আর শেষপর্যন্ত খরচ এবং দামের উপরে।

অন্যান্য সেন্ট্রাল ব্যাংকের মত, BOE রেপো রেট বাড়িয়ে, তারা ইনফ্লেশন দমন করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে, যখন তারা রেট কমায়, তখন তারা ইকোনোমিতে উন্নতি সাধনের চেষ্টা করে।

যখন BOE ওপেন মার্কেট অপারেশনে যোগদান করে, তারা জিবিপি ডিনোমিনেটেড ট্রেজারি এবং সিকিউরিটিজ বাই অথবা সেল করে, মানি সাপ্লাই কন্ট্রোল করার জন্য। এটা ফিনান্স্যিয়াল মার্কেটে লিকুইডিটি বাড়ানোর একটা বিকল্প পদ্ধতি।

যদি BOE মনে করে যে ইকোনোমিতে উন্নতি সাধনের প্রয়োজন, তাহলে “তারা অর্থ প্রিন্ট” করে সেগুলো সরকারী এবং কর্পোরেট সিকিউরিটিজ ক্রয়ের মাধ্যমে মানি সাপ্লাইতে ধুকিয়ে দেবে।

অন্যদিকে, যদি BOE মনে করে ইকোনোমির ঠান্ডা হওয়ার প্রয়োজন, তারা সিকিউরিটিজ সেল করে, অর্থ ইকোনোমি থেকে “নিয়ে নেবে”।

জিবিপিকে চেনা

জিবিপির পাউন্ড এবং স্টার্লিং নাম বাদেও, জিবিপি পেয়ারের ভিন্ন নাম আছে। যেমন জিপিবি/ইউএসডিকে ক্যাবল এবং জিবিপি/জেপিওয়াইকে গাপ্পি বলা হয়ে থাকে। দারুন না?

I like to bust a move...

জিপিবি/ইউএসডি সেরা লিকুইড কারেন্সি পেয়ারের মধ্যে একটা। কিভাবে? মনে আছে যে, লন্ডন দীর্ঘ সময় ধরে বিশ্বের মেজর ফিনান্স্যিয়াল সেন্টার। লন্ডনে প্রতিদিন ব্যাবসায়িক কাজে প্রচুর পরিমানে অর্থ লেনদেনর হয়ে থাকে।
এসবের পরেও, দৈনিক গ্লোবাল ট্রেডের মাত্র ১৪% জিপিবি/ইউএসডি ট্রেড হয়, যা একে ৩য় সবচেয়ে বেশী ট্রেডকৃত পেয়ারের উপাধি দেয়। হয়ত একারনে জিপিবি/ইউএসডি এর স্প্রেড ইউরো/ইউএসডি এবং ইউএসডি/জেপিওয়াই এর চেয়ে এক দুই পিপ বেশী দেখা যায়।

... and traders like me because I've got some nice curves.

যেহেতু লন্ডনে অনেক বড়বড় কর্পোরেশন অবস্থিত, ইউকে মার্কেটে অনেক আকর্ষণীয় ইনভেস্টমেন্ট ইন্সট্রুমেন্ট পাওয়া যায়।

এটাকে (সাধারনত) মেজর কারেন্সিগুলোর মধ্যে, উচ্চ ইন্টেরেস্ট রেটের সাথে যোগ করলে, ইনভেস্টরদের কাছে ব্রিটিশ সিকিউরিটিজ বেশী আকর্ষণীয় হয়। এসব অ্যাসেট তাদের কিনতে প্রথমে তাদের জিবিপি কিনতে হবে।

I'm nimble during the London session...

ইউরোপিয়ান সেশনে জিবিপি/ইউএসডি এর ট্রেডিং ভলিউম সবচেয়ে বেশী থাকে। যখন প্রয়োজনীয় ইউকে এবং ইউএস ডাটা রিলিজ হয় এর শক্তিশালী মুভ করার সম্ভাবনা থাকে।

এশিয়ান সেশনে খুব বেশী মুভমেন্ট থাকে না যেহেতু ইউরোপিয়ান ট্রেডাররা তখন ঘুমায় এবং ইউএস ট্রেডাররা তাদের কাজ শেষ করে ঘুমাতে যায়।

... but be careful 'cause I can get kinda rowdy!

ইউরোর তুলনায় জিবিপির লিকুইডিটি কম থাকায় জিবিপি পেয়ারে ভলাটাইল মুভের আশংকা বেশী থাকে।

কোন নির্দিষ্ট সময়ে মার্কেটে লিকুইডিটি যখন কম থাকে, জিবিপি এক ডায়রেকশনে আটকা পরে যেতে পারে, বিশেষ করে যদি সেই ডায়রেকশনে বড় কন বাই অথবা সেল অর্ডার থাকে। অন্যান্য কারেন্সি পেয়ারের তুলনায়, জিবিপি পেয়ারগুলো আচমকা ইকোনোমিক ডাটা রিলিজে বেশী প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করে থাকে।

জিবিপির কিছু প্রয়োজনীয় ইনডিকেটর

কনজুমার প্রাইস ইনডেক্স (CPI) – এটা দিয়ে BOE ইনফ্লেশন পরিমাপ করে। এটা পণ্যদ্রব্যের প্রাইসে পরিবর্তনের পরিমাপ করে।

বেকারত্বের হার – এটা ইউকে ইকোনোমিতে কতজন বেকার আছে সেটা পরিমাপ করে। অ্যানালিস্টরা এর উপর কড়া নজর রাখে যেহেতু এটা ভবিষ্যৎ স্পেন্ডিঙ্গের জন্য একটা লিডিং ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে। কিভাবে? কারো কাছে যদি চাকরি না থাকে, তাহলে তার কাছে খরচ করার মত কিছু থাকবে না। ঘর ভারা না দিয়ে রাস্তায় ঘুমাবে, না খেয়ে দিন কাটাবে।

গ্রস ডমেস্টিক প্রোডাক্ট (জিডিপি) – এটা ইউকে ইকোনোমির অবস্থা ব্যাক্ত করে। ইকোনোমি ভালো নাকি খারাপ করছে সেটা অনুমান এর থেকে পাওয়া যায়।

পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স (PMI)- এই ইনডেক্স বিজনেস ম্যানেজারদের উপরে করা সার্ভে। এটা বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে তাদের মতামত ব্যাক্ত করে। স্কোর যদি ৫০.০ এর উপরে হয় তাহলে সেটা ভালো অবস্থা ইঙ্গিত করে যেখানে সম্প্রসারনের আশা করা যায়। আর স্কোর যদি ৫০.০ এর কম হয় তাহলে সেটা সংক্রমণের ইঙ্গিত করে থাকে।

জিএফকে কনজুমার কনফিডেন্স রিপোর্ট – এই রিপোর্ট কনজুমারদের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ ইকোনোমিক কন্ডিশন সম্পর্কে আশাবাদ ব্যাক্ত করে। কনজুমাররা ইকোনোমি সম্পর্কে যত বেশী আশাবাদী হবে, তারা তত বেশী খরচ করতে উৎসাহী হবে।

জিবিপিকে কি মুভ করায়

মনেটারি পলিসিতে পরিবর্তন

অনেক ইনভেস্টররা ক্যারি ট্রেডের জন্য হাই ইয়েল্ড অ্যাসেট হিসেবে পাউন্ডকে বেছে নেয়। MPC এর ইন্টেরেস্ট রেট পরিবর্তন আসলে পাউন্ডের প্রতি সেন্টিমেন্টে পরিবর্তন আসে কারন এটা ব্রিটিশ সিকিউরিটিজের ইয়েল্ডে প্রভাব ফেলে।

তার উপর, ব্যাংক রেপো রেটে পরিবর্তন আসলে সেটা BOE এর ইকোনোমি সম্পর্কে কি ধারনা সেটা প্রকাশ করে।
যদি BOE মনে করে যে অর্থনীতি মন্দা যাচ্ছে, তাহলে তারা কোয়ান্টেটিভ ইজিং বিস্তার করবে অথবা ইন্টেরেস্ট রেট কমাবে, যেটা পাবলিককে সিগন্যাল দেয় যে অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না।

যদি BOE মনে করে যে অর্থনৈতিক উন্নতি ইনফ্লেশনারি প্রেসার বাড়িয়ে দেবে, তাহলে তারা কোয়ান্টেটিভ ইজিং কমিয়ে আনবে অথবা ইন্টেরেস্ট রেট বাড়িয়ে দেবে।
 
ইউএস এবং ইউরো জোনে ডেভেলপমেন্ট

অন্যান্য কারেন্সি পেয়ারের মত, ইউএস এবং ইউরো জোনের ডেভেলপমেন্ট জিবিপি/ইউএসডি এর উপরে অনেক প্রভাব ফেলে। ইউএস ইকোনোমিক ডাটা সরাসরি ইনভেস্টরদের এবং ট্রেডারদের মার্কেট সেন্টিমেন্টের উপর প্রভাব ফেলে। ইউএস থেকে ভালো অথবা খারাপ ডাটা তাদের জিবিপির দিকে টেনে নিয়ে যায়। হোক সেটা রিস্ক অ্যাপেটাইট বাড়া অথবা ইউএসডি থেকে রিস্ক অ্যাভারসনের জন্য।

স্পিল ওভার এফেক্ট 

ইউকের বেশীরভাগ লেনদেন ইউরোজোনে হয়ে থাকে। একারনে কোন খারাপ নিউজ অথবা দুর্বল ইকোনোমিক পারফর্মেন্স দেখা দিলে, জিবিপিতে বিয়ারিশ সেন্টিমেন্ট দেখা দিতে পারে।

রিস্ক সেন্টিমেন্টের উপরে নির্ভরশীল

কম হলেও, জিবিপি মেজর কারেন্সিগুলোর মধ্যে উচ্চ ইন্টেরেস্ট রেট দ্বারা উপকৃত হয়। যখন ট্রেডাররা ভালো ইয়েল্ডের সন্ধান করে, তারা ইউকের দিকে তাকায় কারন তারা তাদের ইনভেস্মেন্টে হায়ার রিটার্ন আশা করে। যখন তারা তাদের হাই-ইয়েল্ডিং ইনভেস্টমেন্ট ভাঙ্গাতে চায় তখন জিবিপি সেল করে ইউএসডির দিকে ঝোঁক দেয়।

জিবিপি/ইউএসডি ট্রেডের কৌশল

জিবিপি পেয়ার ট্রেডের একটা উপায় হল, যখন প্রয়োজনীয় রিপোর্ট রিলিজ হয়। জিবিপি পেয়ারগুলো সাধারনত ইকোনোমিক রিপোর্টে বেশী সাড়া দেয়।

যেমন, ইউকে জিডিপি যা আশা করা হয়েছিলো তার চেয়ে ভালো আসে, তাহলে সেটা জিবিপিতে বড় ধরনের মুভ করাবে। যদি আপনি সময়মত ট্রেড না ধরতে পারেন, আর পরে মার্কেটে এন্ট্রি করেন তাহলেও আপনি কিছু লাভ করতে পারবেন কারন জিবিপি অনেক বড় মুভ করে।

সাবধান থাকবেন, মেজরের মধ্যে জিবিপি/ইউএসডি এবং জিবিপি/জেপিওয়াই সবচেয়ে বেশী ভলাটাইল। দৈনিক জিবিপি/ইউএসডি গড়ে ১৬০ পিপ মুভ করে থাকে। জিবিপি ভলাটাইল হবার কারনে, আপনি স্টপ লস দূরে সেট করতে পারেন যাতে মার্কেটের শক্তিশালী মুভ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

Contact Us

নাম

ইমেল *

বার্তা *

সূচীপত্র

ওয়েবসাইটে উপলব্ধ সকল ম্যাটেরিয়াল শেখার উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা এবং বিনিয়োগের জন্য উপযোগী নয়।
আপনার সাথে জড়িত প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে কোন লাভ অথবা ক্ষতির ভার পিপকমিউনিটি বহন করবে না।
কপিরাইট © ২০১৭ পিপকমিউনিটি - বাংলা ফরেক্স স্কুল | Bangla Forex School। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Scroll Up